ইলুমিনাতি পর্ব - ১৭
ইলুমিনাতি পার্ট - ১৭ (ক্লোন ষড়যন্ত্র)
পাশ্চাত্যের গবেষণাগারগুলোতে ক্লোনিং বিশেষত মানব ক্লোনিং নিয়ে বেশ জোরেশোরেই গবেষণা চলছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে এমন এক মানুষ তৈরি করা, যেটি মেধা ও শক্তিতে হবে অপরাজেয়। আর এক্ষেত্রে সবথেকে বেশি মৌলিক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি আর ডিসকভারির মত প্রতিষ্ঠানগুলো। সবাই জানেন এই চ্যানেলগুলোর প্রধান কাজ প্রাণী নিয়ে গবেষণা। কিন্তু গবেষণার আড়ালে আমরা শুধু এর বাহ্যিক রূপটাই দেখি,ভিতরের ভয়াবহ ষড়যন্ত্রটা আড়ালেই থেকে যায়। কখনো চিন্তা করে দেখেছেন,এদের প্রাণী নিয়ে এত গভীর,এত নিখুঁত গবেষণার আসল উদ্দেশ্য কী? এদের মূল লক্ষ্য হল,জেনেটিক মানুষ ও নতুন এক প্রাণীবংশ সৃষ্টি করা যেগুলো সম্পূর্ণভাবে তাদের নিয়ন্ত্রিত হবে।
জিওগ্রাফি আর ডিসকভারির ডকুমেন্টারিগুলো খুব নিখুঁত আর খুবই গভীর হয়ে থাকে। প্রাণীর শরীরের পুঙ্খানুপুঙ্খ গঠনশৈলী ও কার্যাবলির কোন কিছুই তাদের ক্যামেরার চোখ এড়ায় না। আকাশচারী প্রাণী থেকে শুরু করে গভীর সমুদ্রের অতিক্ষুদ্র কীট- সবখানেই তাদের গবেষণার বিস্তৃতি।
আপনারা হয়তো একটি হাদীস জানেন যে,দাজ্জাল যখন আত্মপ্রকাশ করে নিজেকে রব দাবি করবে তখন সে শয়তানের সাহায্যে অলৌকিক ক্ষমতা প্রদর্শন করবে। এক গ্রাম্যলোক দাজ্জালের কাছে আসবে এবং তাকে খোদা দাবি করে তার মৃত উট ও বকরিগুলোকে জীবিত করে দিতে বলবে। এবং দাজ্জাল তার দাবি পূরণ করবে। আবার হাদীসে এটাও আছে যে,দাজ্জালের আদেশে শয়তান গ্রাম্য লোকটার পিতামাতার আকৃতিতে এসে হাজির হবে। ভাবুনতো এখানে ঠিক কোন কৌশলটা কাজে লাগানো হবে? জেনেটিক ক্লোনিং কারসাজি ব্যবহার করা কি অসম্ভব এক্ষেত্রে?
আপনি হয়তো ভাবছেন,এখানে তো শয়তানের কথা বলা আছে,তাহলে এখানে ক্লোনিং এর কী ফ্যাক্ট? আছে,কারণ কোরআন ও হাদীসে 'শয়তান' শব্দটা মানুষের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়েছে। কোরআন বলছে- সূরা আন'আমের ১১২ নং আয়াতে "অনুরূপভাবে আমি প্রত্যেক নবীর জন্য শত্রু স্থির করেছি-মানুষ শয়তান ও জিন শয়তান।"
কোন এক হাদীসে পড়েছিলাম (রেফারেন্সটা মনে নাই,খুঁজে পেলে এড করে দিব) রাসূল (সা:) বলেছেন,'হে আবু যর,তুমি মানুষ ও জিন শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছ কি? উত্তরে আবু যর (রাযি.) জিজ্ঞেস করেছিলেন,হে আল্লাহর রাসূল,শয়তান কি মানুষের মধ্য থেকেও হয়ে থাকে? উত্তরে রাসূল (সা.) বলেছিলেন,হ্যা,মানুষ শয়তানের অনিষ্ট জিন শয়তানের চেয়ে বেশি হয়।"
তাহলে যে শয়তানি শক্তিগুলো দাজ্জালের জন্য এত আয়োজন করছে তাদের কাছে দাজ্জালকে এইরুপে সহযোগিতা করা কি অসম্ভব? এর আগ
আপনাদের ডিপপুলেশনের কথা বলেছিলাম,মানে জনসংখ্যা হ্রাস। কিন্তু জানেন কি,ডিপপুলেশনের সাথে সাথে রিপপুলেশনও চলছে। একদিকে পরিবার পরিকল্পনার দ্বারা মুসলিম দেশগুলোতে চালানো হচ্ছে জনসংখ্যা হ্রাস অভিযান,অন্যদিকে দাজ্জালি শক্তিগুলো ল্যাবরেটরিতে ক্লোনিং এর মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছে রিপপুলেশনের কাজ। যে কৃত্রিম মানব ও প্রাণীগুলো তারা তৈরি করছে তারা পুরোপুরিভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণে চলবে। অর্থাৎ তারা এই ক্লোনিং মানুষ ও প্রাণীগুলোকে যে কাজ করতে বলবে,সেই কাজই করবে। এককথায় রোবোটিক সিস্টেম। এই কৃত্রিম মানুষ ও প্রাণিগুলো এই জন্যই তৈরি করা হয় যে,এরাই দাজ্জালকে 'খোদা','রব' বলে স্বীকৃতি দিবে। দাজ্জালের সহযোগী হবে। অর্থাৎ একটা বিশাল দাজ্জালি বাহিনী তৈরি করাই ক্লোনিং এর গোপন উদ্দেশ্য। ইভেন এই পুরো প্রসেসটাই একটা হলিউড মুভিতে তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে ক্লোনিং প্রাণী দিয়ে মিনিয়াচ্যার জ্যু তৈরি করা যায়। অর্থাৎ ডিপপুলেশনের মাধ্যমে একদিকে দাজ্জাল বিরোধী শক্তিগুলোকে হ্রাস করা হচ্ছে অন্যদিকে রিপপুলেশনের মাধ্যমে দাজ্জালের সহযোগী শক্তির বিশাল ভান্ডার গড়ে তোলা হচ্ছে। এই কৃত্রিম শক্তিগুলো বিগত দিনের মানুষের ন্যায় সামরিক যোগ্যতাসম্পন্ন হবে,এদের মস্তিষ্ক চতুরতা সাথে কাজ করবে এবং পুরোপুরিভাবেই একজন স্বাভাবিক মানুষ যা যা কাজ করতে,আচরণ করতে পারে তাই করবে।
অনেকেই বলে থাকেন, বিশ্বের বড় বড় ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা ক্লোনিংমানব। হ্যা,এটা অবিশ্বাস করা যাবে না যে,অনেক বিখ্যাত সেলিব্রেটিদের ক্লোনেইড কপি রয়েছে। হরহামেশাই আমরা সেসব দেখে থাকি।
আপনাদের হয়তো মনে আছে,ইলুমিনাতির খাদ্য নিয়ে ষড়যন্ত্র পর্বে জিএম ফুডের কথা জানিয়েছিলাম। ক্লোনিং ব্যাপারটাও ঠিক সেই জিএম ফুডের মতই। এই জিএম ফুডগুলো যেভাবে দাজ্জালের স্বপক্ষ শক্তিকে খাদ্যের যোগান দিয়ে যাবে,জেনেটিক মানব ও প্রাণীগুলোও ঠিক একই সাপোর্ট দিবে দাজ্জালি সিস্টেমকে। এখন যদি আপনার সামনে ফসিল হিসেবে রেখে দেয়া বিলুপ্ত ডাইনোসরের একটা ক্লোন হাজির করা হয় আপনি কি অবাক হবেন?? আর হ্যা,হিউম্যান ক্লোনিং নিয়ে ডিসকভারির বিশেষ ডকুমেন্টারি ভিডিওটা অবশ্যই দেখবেন।
পাশ্চাত্যের গবেষণাগারগুলোতে ক্লোনিং বিশেষত মানব ক্লোনিং নিয়ে বেশ জোরেশোরেই গবেষণা চলছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে এমন এক মানুষ তৈরি করা, যেটি মেধা ও শক্তিতে হবে অপরাজেয়। আর এক্ষেত্রে সবথেকে বেশি মৌলিক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি আর ডিসকভারির মত প্রতিষ্ঠানগুলো। সবাই জানেন এই চ্যানেলগুলোর প্রধান কাজ প্রাণী নিয়ে গবেষণা। কিন্তু গবেষণার আড়ালে আমরা শুধু এর বাহ্যিক রূপটাই দেখি,ভিতরের ভয়াবহ ষড়যন্ত্রটা আড়ালেই থেকে যায়। কখনো চিন্তা করে দেখেছেন,এদের প্রাণী নিয়ে এত গভীর,এত নিখুঁত গবেষণার আসল উদ্দেশ্য কী? এদের মূল লক্ষ্য হল,জেনেটিক মানুষ ও নতুন এক প্রাণীবংশ সৃষ্টি করা যেগুলো সম্পূর্ণভাবে তাদের নিয়ন্ত্রিত হবে।
জিওগ্রাফি আর ডিসকভারির ডকুমেন্টারিগুলো খুব নিখুঁত আর খুবই গভীর হয়ে থাকে। প্রাণীর শরীরের পুঙ্খানুপুঙ্খ গঠনশৈলী ও কার্যাবলির কোন কিছুই তাদের ক্যামেরার চোখ এড়ায় না। আকাশচারী প্রাণী থেকে শুরু করে গভীর সমুদ্রের অতিক্ষুদ্র কীট- সবখানেই তাদের গবেষণার বিস্তৃতি।
আপনারা হয়তো একটি হাদীস জানেন যে,দাজ্জাল যখন আত্মপ্রকাশ করে নিজেকে রব দাবি করবে তখন সে শয়তানের সাহায্যে অলৌকিক ক্ষমতা প্রদর্শন করবে। এক গ্রাম্যলোক দাজ্জালের কাছে আসবে এবং তাকে খোদা দাবি করে তার মৃত উট ও বকরিগুলোকে জীবিত করে দিতে বলবে। এবং দাজ্জাল তার দাবি পূরণ করবে। আবার হাদীসে এটাও আছে যে,দাজ্জালের আদেশে শয়তান গ্রাম্য লোকটার পিতামাতার আকৃতিতে এসে হাজির হবে। ভাবুনতো এখানে ঠিক কোন কৌশলটা কাজে লাগানো হবে? জেনেটিক ক্লোনিং কারসাজি ব্যবহার করা কি অসম্ভব এক্ষেত্রে?
আপনি হয়তো ভাবছেন,এখানে তো শয়তানের কথা বলা আছে,তাহলে এখানে ক্লোনিং এর কী ফ্যাক্ট? আছে,কারণ কোরআন ও হাদীসে 'শয়তান' শব্দটা মানুষের ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়েছে। কোরআন বলছে- সূরা আন'আমের ১১২ নং আয়াতে "অনুরূপভাবে আমি প্রত্যেক নবীর জন্য শত্রু স্থির করেছি-মানুষ শয়তান ও জিন শয়তান।"
কোন এক হাদীসে পড়েছিলাম (রেফারেন্সটা মনে নাই,খুঁজে পেলে এড করে দিব) রাসূল (সা:) বলেছেন,'হে আবু যর,তুমি মানুষ ও জিন শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছ কি? উত্তরে আবু যর (রাযি.) জিজ্ঞেস করেছিলেন,হে আল্লাহর রাসূল,শয়তান কি মানুষের মধ্য থেকেও হয়ে থাকে? উত্তরে রাসূল (সা.) বলেছিলেন,হ্যা,মানুষ শয়তানের অনিষ্ট জিন শয়তানের চেয়ে বেশি হয়।"
তাহলে যে শয়তানি শক্তিগুলো দাজ্জালের জন্য এত আয়োজন করছে তাদের কাছে দাজ্জালকে এইরুপে সহযোগিতা করা কি অসম্ভব? এর আগ
আপনাদের ডিপপুলেশনের কথা বলেছিলাম,মানে জনসংখ্যা হ্রাস। কিন্তু জানেন কি,ডিপপুলেশনের সাথে সাথে রিপপুলেশনও চলছে। একদিকে পরিবার পরিকল্পনার দ্বারা মুসলিম দেশগুলোতে চালানো হচ্ছে জনসংখ্যা হ্রাস অভিযান,অন্যদিকে দাজ্জালি শক্তিগুলো ল্যাবরেটরিতে ক্লোনিং এর মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছে রিপপুলেশনের কাজ। যে কৃত্রিম মানব ও প্রাণীগুলো তারা তৈরি করছে তারা পুরোপুরিভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণে চলবে। অর্থাৎ তারা এই ক্লোনিং মানুষ ও প্রাণীগুলোকে যে কাজ করতে বলবে,সেই কাজই করবে। এককথায় রোবোটিক সিস্টেম। এই কৃত্রিম মানুষ ও প্রাণিগুলো এই জন্যই তৈরি করা হয় যে,এরাই দাজ্জালকে 'খোদা','রব' বলে স্বীকৃতি দিবে। দাজ্জালের সহযোগী হবে। অর্থাৎ একটা বিশাল দাজ্জালি বাহিনী তৈরি করাই ক্লোনিং এর গোপন উদ্দেশ্য। ইভেন এই পুরো প্রসেসটাই একটা হলিউড মুভিতে তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে দেখানো হয়েছে কিভাবে ক্লোনিং প্রাণী দিয়ে মিনিয়াচ্যার জ্যু তৈরি করা যায়। অর্থাৎ ডিপপুলেশনের মাধ্যমে একদিকে দাজ্জাল বিরোধী শক্তিগুলোকে হ্রাস করা হচ্ছে অন্যদিকে রিপপুলেশনের মাধ্যমে দাজ্জালের সহযোগী শক্তির বিশাল ভান্ডার গড়ে তোলা হচ্ছে। এই কৃত্রিম শক্তিগুলো বিগত দিনের মানুষের ন্যায় সামরিক যোগ্যতাসম্পন্ন হবে,এদের মস্তিষ্ক চতুরতা সাথে কাজ করবে এবং পুরোপুরিভাবেই একজন স্বাভাবিক মানুষ যা যা কাজ করতে,আচরণ করতে পারে তাই করবে।
অনেকেই বলে থাকেন, বিশ্বের বড় বড় ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা ক্লোনিংমানব। হ্যা,এটা অবিশ্বাস করা যাবে না যে,অনেক বিখ্যাত সেলিব্রেটিদের ক্লোনেইড কপি রয়েছে। হরহামেশাই আমরা সেসব দেখে থাকি।
আপনাদের হয়তো মনে আছে,ইলুমিনাতির খাদ্য নিয়ে ষড়যন্ত্র পর্বে জিএম ফুডের কথা জানিয়েছিলাম। ক্লোনিং ব্যাপারটাও ঠিক সেই জিএম ফুডের মতই। এই জিএম ফুডগুলো যেভাবে দাজ্জালের স্বপক্ষ শক্তিকে খাদ্যের যোগান দিয়ে যাবে,জেনেটিক মানব ও প্রাণীগুলোও ঠিক একই সাপোর্ট দিবে দাজ্জালি সিস্টেমকে। এখন যদি আপনার সামনে ফসিল হিসেবে রেখে দেয়া বিলুপ্ত ডাইনোসরের একটা ক্লোন হাজির করা হয় আপনি কি অবাক হবেন?? আর হ্যা,হিউম্যান ক্লোনিং নিয়ে ডিসকভারির বিশেষ ডকুমেন্টারি ভিডিওটা অবশ্যই দেখবেন।
No comments